শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, বর্তমানে দেশে ১০৫টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। সোমবার জাতীয় সংসদে নেত্রকোনা-৩ আসনের সংসদ সদস্য অসীম কুমার উকিলের প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন তিনি। এ সময় মন্ত্রী দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা তুলে ধরেন।
মন্ত্রীর দেয়া তালিকা অনুযায়ী বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো- নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি চিটাগাং, ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, সেন্ট্রাল উইমেন্স ইউনিভার্সিটি, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি, আন্তর্জাতিক ইসলামী ইউনিভার্সিটি চট্টগ্রাম, আহসানউল্লাহ ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক, গণবিশ্ববিদ্যালয়, দ্য পিপলস ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ।
এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি, লিডিং ইউনিভার্সিটি, বিজিসি ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব ডেভলপমেন্ট অল্টারনেটিভ, প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি, সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, স্টেট ইনভার্সিটি অব বাংলাদেশ, ইবাইস ইউনিভার্সিটি, সিটি ইউনিভার্সিটি, প্রাইম ইউনিভার্সিটি, নর্দান ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, পুন্ড্র ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি।
ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, শান্ত মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি মিলেনিয়াম ইউনিভার্সিটি, ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি, উত্তরা ইউনিভার্সিটি, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব সাউথ এশিয়া বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি, প্রাইমএশিয়া ইউনিভার্সিটি, রয়েল ইউনিভার্সিটি অব ঢাকা, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস, বাংলাদেশ অতীশ দীপঙ্কর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, আশা ইউনিভার্সিটি, ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি, ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, বরেন্দ্র ইউনিভার্সিটি, হামদর্দ বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ, বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজি, নর্থইস্ট বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ, ফাস্ট ক্যাপিটাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ।
ঈশা খাঁ ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ, জেডএইচসিকদার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, এক্সিম ব্যাংক কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ, নর্থ ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটি খুলনা, খাজাইউনুস আলী বিশ্ববিদ্যালয়, সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটি, ফেনী ইউনিভার্সিটি, ব্রিটানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, পোর্ট সিটি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব হেলথ সায়েন্স, চিটাগাং ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি, নটরডেম বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ টাইমস ই ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ নর্থ বেঙ্গল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ফারইস্ট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, রাজশাহী সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ইউনিভার্সিটি, শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ইউনিভার্সিটি, কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, রণদা প্রসাদ সাহা বিশ্ববিদ্যালয়, জার্মান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, গ্লোবাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, সিসিএন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, বাংলাদেশ আর্মি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, দ্য ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্স, কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি খুলনা।
রবীন্দ্র মৈত্রী বিশ্ববিদ্যালয় কুষ্টিয়া, ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি চট্টগ্রাম, সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, রবীন্দ্র সৃজনকলা বিশ্ববিদ্যালয়, রূপায়ন এ কে এম শামসুজ্জোহা বিশ্ববিদ্যালয়, আনোয়ার খান মর্ডান ইউনিভার্সিটি, জেড এন আর এস ইউনিভার্সিটি অব মানেজমেন্ট সায়েন্স অ্যান্ড টেকলোজি,দ্য ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা, আহসানিয়া মিশন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, খান বাহাদুর আহসান উল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয়, বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয়, শাহ মখদুম ম্যানেজমেন্ট ইউনিভার্সিটি রাজশাহী, ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটি বরিশাল, ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ইউনিভার্সিটি অব স্কিল এনরিচমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলজি এবং কুইন্স ইউনিভার্সিটি।
সুনামগঞ্জ-৫ আসনের সংসদ সদস্য মুহিবুর রহমান মানিকের তারকাচিহ্নিত প্রশ্নের জবাবে দীপু মনি জানান, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে অবসর গ্রহণকারী ১৯ হাজার ৭৩২ জন শিক্ষকের অবসর সুবিধা প্রাপ্তির আবেদন নিষ্পত্তির অপেক্ষায় রয়েছে। দ্রুততার সঙ্গে এসব আবেদন নিষ্পত্তির জন্য ‘বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক ও কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ড’র অনুকূলে এক হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ প্রদানের লক্ষ্যে কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। অর্থ অনুমোদনের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।
উল্লেখ্য, শিক্ষকদের অবসর সুবিধা প্রাপ্তির আবেদন দ্রুততার সঙ্গে নিষ্পত্তির জন্য ইতোমধ্যে ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ১০০ কোটি টাকা অনুদান এবং ৫০০ কোটি টাকা এনডাওমেন্ট ফান্ড হিসেবে বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে।
দীপু মনি বলেন, এছাড়া ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ১৫০ কোটি এবং ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৫৩২ কোটি টাকা অনুদান হিসেবে মন্ত্রণালয় থেকে প্রদান করা হয়েছে। ২০১৭ সাল পর্যন্ত করা সব আবেদন নিষ্পত্তি করা হয়েছে। বাকিগুলো প্রক্রিয়াধীন।