লড়াইটা তাহলে ট্রাম্প ও স্যান্ডার্সের


চলতি বছর অনুষ্ঠেয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ভোটের লড়াইয়ে ডেমোক্র্যাট মনোনয়ন–প্রত্যাশীদের মধ্যে বার্নি স্যান্ডার্স এগিয়ে আছেন। চলতি সপ্তাহে লড়াই হাড্ডাহাড্ডি হলেও শেষ পর্যন্ত নিউ হ্যাম্পশায়ারেও জয় পেয়েছেন বার্নি স্যান্ডার্স। আইওয়া প্রাইমারির পর ১১ ফেব্রুয়ারি হওয়া নিউ হ্যাম্পশায়ার প্রাইমারি বা প্রাথমিক বাছাইয়েও জয় পেয়েছেন ভারমন্টের এ সিনেটর। ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রাইমারিতে এখন পর্যন্ত বার্নি স্যান্ডার্স ও পিট বুটিগিগের মধ্যেই জোর লড়াই হচ্ছে। নিউ হ্যাম্পশায়ারেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। এ থেকেই কিছুটা বোঝা যাচ্ছে তাঁর জনপ্রিয়তা রয়েছে। কিন্তু তাঁর দল ডেমোক্র্যাট পার্টি কি এই জনপ্রিয়তা কাজে লাগাবে? যদি কাজে লাগায়, তাহলে হয়তো নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় থাকছেন স্যান্ডার্স।

বিবিসি অনলাইনের প্রতিবেদনে বলা হয়, নিজের চালানো নির্বাচনী প্রচারণাকে ‘বিপ্লব’ বলে আখ্যায়িত করতে পছন্দ করছেন স্যান্ডার্স। তাঁর নির্বাচনী প্রচারণা প্রায় রক কনসার্টে রূপ নিয়েছে। ভ্যাম্পায়ার উইকেন্ড ও দ্য স্ট্রোকসের মতো ব্যান্ডের ভারমন্টের এই সিনেটর খুব একটা পছন্দের মানুষ না হলেও এই দুই কোম্পানিই তাঁর নির্বাচনী প্রচারণায় পাশে দাঁড়িয়েছে।


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *